ঢাকা: `শান্তিপূর্ণ’ বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দেশব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বাধীনতাযুদ্ধের সশস্ত্র বিরোধিতাকারী ধর্মভিত্তিক এ মৌলবাদী দলটি। আর সহিংসতার সমর্থক হিসেবে পরিচিত জামায়াতে ইসলামীর এ ঘোষণা সর্বমহলে দারুণ বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছে। এ ঘোষণাকে জামায়াতের বারবার দেশ অচল করে দেওয়ার ঘোষণার মতোই আরেক `শান্তিপূর্ণ হুমকি’ বলেও মনে করছেন কেউ কেউ।
বিবৃতিতে দলটির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার হীন উদ্দেশ্যে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ও ছত্রছায়ায় দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টার প্রতিবাদে এ শান্তির্প্ণূ কর্মসূচি। বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই সরকার পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। তাদের ইচ্ছানুযায়ী ট্রাইব্যুনালকে রায় দিতে বাধ্য করার জন্য ঢাকা মহানগরীর শাহবাগ ও দেশের অন্যান্য স্থানে তাদের নিজেদের দলের লোকদের সমবেত করে উস্কানিমূলক অশ্লীল বক্তব্য বিবৃতি দিয়ে জামায়াত ও ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে ঘৃণা সৃষ্টি করে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের মন্ত্রীরা এখন আইন পরিবর্তনের কথাও বলতে শুরু করেছে। এ থেকেই প্রমাণিত হচ্ছে যে, সরকার বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, সরকার তার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার যে পরিকল্পনা নিয়েছে তা দেশের জনগণ বাস্তবায়ন করতে দেবে না। ক’দিন আগে হরতাল চলাকালে পুলিশ ও সরকারি দলের সন্ত্রাসীরা বগুড়ায় জামায়াত ও শিবিরের ৩ জন এবং চট্টগ্রামে ৪ জন নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে বলেও অভিযোগ করা হয় বিবৃতিতে। বলা হয়, ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়া, সরকারের জুলুম-নির্যাতন বন্ধ, জামায়াতের শীর্ষ নেতাসহ সব নেতা-কর্মীর মুক্তি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিধান সংবিধানে পুনর্বহাল করা ও জনদুর্ভোগ লাঘব করার দাবিতে মঙ্গবার বিক্ষোভ করবে জামায়াত।
বিবৃতিতে দলটির ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার হীন উদ্দেশ্যে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ও ছত্রছায়ায় দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টার প্রতিবাদে এ শান্তির্প্ণূ কর্মসূচি। বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম প্রভাবিত করার উদ্দেশ্যেই সরকার পরিকল্পিতভাবে সারাদেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। তাদের ইচ্ছানুযায়ী ট্রাইব্যুনালকে রায় দিতে বাধ্য করার জন্য ঢাকা মহানগরীর শাহবাগ ও দেশের অন্যান্য স্থানে তাদের নিজেদের দলের লোকদের সমবেত করে উস্কানিমূলক অশ্লীল বক্তব্য বিবৃতি দিয়ে জামায়াত ও ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে ঘৃণা সৃষ্টি করে দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের মন্ত্রীরা এখন আইন পরিবর্তনের কথাও বলতে শুরু করেছে। এ থেকেই প্রমাণিত হচ্ছে যে, সরকার বিচারের নামে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, সরকার তার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার যে পরিকল্পনা নিয়েছে তা দেশের জনগণ বাস্তবায়ন করতে দেবে না। ক’দিন আগে হরতাল চলাকালে পুলিশ ও সরকারি দলের সন্ত্রাসীরা বগুড়ায় জামায়াত ও শিবিরের ৩ জন এবং চট্টগ্রামে ৪ জন নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে বলেও অভিযোগ করা হয় বিবৃতিতে। বলা হয়, ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেওয়া, সরকারের জুলুম-নির্যাতন বন্ধ, জামায়াতের শীর্ষ নেতাসহ সব নেতা-কর্মীর মুক্তি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার বিধান সংবিধানে পুনর্বহাল করা ও জনদুর্ভোগ লাঘব করার দাবিতে মঙ্গবার বিক্ষোভ করবে জামায়াত।